বর্তমানে সেরা যেসব অ্যাপস বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়

বর্তমানে সেরা যেসব অ্যাপস বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় তার মধ্যে এন্ড্রয়েড অ্যাপসগুলো জনপ্রিয়। বর্তমানে সেরা যেসব অ্যাপস বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় সেইসব অ্যাপ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক বর্তমানে সেরা যেসব অ্যাপস বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় তার সম্পর্কে।

আমাদের দৈনিন্দা জীবনের স্মার্টফোনে ম্যাক্সিমাম ব্যবহৃত অ্যাপস ছবি ইডিট থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়া পর্যন্ত অনেক অ্যাপস ব্যবহার করে থাকেন। বর্তমানে এই স্মার্টফোনের মাধ্যমে অ্যাপস এর চাহিদা গুলো বাড়ছেই। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক বর্তমানের সেরা যেসব এপ্স বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় তা সম্পর্কে।

বর্তমানে অ্যান্ড্রয়েড অথবা আইওএস ব্যবহারকারীরা কয়েকটি অ্যাপস খুবই বেশি ব্যবহার করছে। এপ্স ডেভেলপারদের থেকে ইনফরমেশন পাওয়া যায় বিশ্বজুড়ে অ্যাপস ডাউনলোডের সংখ্যা ১১৪. ৯ বিলিয়ন ছড়িয়ে যায়। তবে বর্তমানে ক্যালকুলেশন অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি ডাউনলোড হয়েছিল হোয়াটসঅ্যাপ। বর্তমানে সেরা যেসব অ্যাপস বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় তার সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

বর্তমানে সেরা যেসব অ্যাপস বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় তা জানার জন্য আপনি যদি এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনাদের মনে একটা কোশ্চেন আসতেই পারে যে, বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অ্যাপ কোনটি? বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অ্যাপ হলো "টিকটক" (Tiktok)। এছাড়াও আরো কিছু অ্যাপস রয়েছে যেগুলো বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় তা সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হয়েছে।

বিগত বছরের ডাটা এনালাইসিস করলে পাওয়া যায় টিকটক (Tiktok) সবার মাঝে বেশ জনপ্রিয় অ্যাপস হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। কোন কোন দেশে এই অ্যাপস নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও, টিকটক (Tiktok) ব্যবহারের সংখ্যা কটিতে।

মেসেজিং অ্যাপস এর মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp) সারা বিশ্বে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সবার মাঝে। এর কারণে এই অ্যাপসটিতে নতুন নতুন ফিচার অ্যাড করেই চলছে ডেভলপারমেন্ট সেক্টর থেকে। মেসেজিং অ্যাপ্স এর জন্য বেস্ট অ্যাপস এইটাই আমি মনে করি।

আমাদের দৈনিন্দ্য জীবনের ফেসবুক (Facebook) একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপস হিসেবে গড়ে উঠেছে। ফেসবুক (Facebook) এই অ্যাপসের নতুন নতুন ফিচার অ্যাড করার মাধ্যমে আমরা সব সময়ই ফেসবুক (Facebook) অ্যাপসটা ব্যবহার করে থাকি। ভালোলাগার মুহূর্ত, খারাপ লাগার মুহূর্ত সব সময়। এছাড়াও আমরা ফেসবুক (Facebook) অ্যাপস এর মাধ্যমে নিজের মনের ভাব প্রকাশ করতে পারি। বিভিন্ন ভিডিওর মাধ্যমে তুলে ধরতে পারি ভালোলাগার মুহূর্তগুলো।

বর্তমানে সামাজিক মাধ্যমের আরেকটি অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে এই ইউটিউব (YouTube)। আমাদের জীবনে অথবা প্রতিনিয়ত যে ধরনের ভিডিও প্রয়োজন সবকিছুই আমরা পেয়ে যাচ্ছি এই ইউটিউব (YouTube) থেকে।

আমাদের মাঝে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ অথবা জনপ্রিয় অ্যাপস এর মধ্যে ইনস্টাগ্রাম (instagram)। এইটার মাধ্যমে আমরা, ছোট ছোট আকারের দৈনিন্দ্য জীবনের ভিডিও অথবা ছবি আপলোড করতে পারি। ইনস্টাগ্রাম (instagram) অ্যাপসটি ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ১.২ বিলিয়ন।

বর্তমানে বাংলাদেশে টুইটার (Twitter) ব্যবহারকারী অনেক কম। কারণ টুইটার (Twitter) অ্যাপসটি রাজনীতিবিদরা বেশি ব্যবহার করে থাকে। তবে বাংলাদেশে তেমন ব্যবহারকারী না থাকলেও এটি বেশ জনপ্রিয় শীর্ষের তালিকায় রয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াটি।

লিঙ্কডইন (LinkedIn) অ্যাপসটি ক্যারিয়ার গড়ার জন্য বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়। লিঙ্কডইন (LinkedIn) অ্যাপসটি সোশ্যাল মিডিয়ার মতোই কিন্তু একটু আলাদা। এখানে প্রফেশনাল মানুষদের অ্যাকাউন্ট বেশি থাকে। তাই যেকোনো কাজ পাওয়ার জন্য আপনি এখানে একটা একাউন্ট খুলতে পারেন। লিঙ্কডইন (LinkedIn) একাউন্ট থাকলে কাজ পেতে সুবিধা হয়।

ক্যাপকাট (Capcut) অ্যাপসটি বেশ জনপ্রিয় ভিডিও এডিটিং এর জন্য। বর্তমানে অ্যান্ড্রয়েড এর বেস্ট ভিডিও এডিটিং অ্যাপস হিসেবে ধরা যায়। ক্যাপকাট (Capcut) অ্যাপস এর মাধ্যমে ভিডিও এডিটিং করলে এখানে কোন ওয়াটার মার্ক থাকে না। তাই ক্যাপকাট (Capcut) তরুণদের মাঝে এটি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কিছুদিনের মধ্যেই।

গুগল ম্যাপ (Google Map) হচ্ছে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস। এই এপস টি সবার ফোনেই অটোমেটিক ইন্সটল করা থাকে। আমাদের দৈনিন্দ্য জীবনের কোন জায়গা অথবা লোকেশন খুঁজে বের করার জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। যাতায়েত ব্যবস্থার উন্নতির জন্য আপনি এই অ্যাপসটি সব সময় ব্যবহার করতে পারেন।

সবার শেষে বলতে গেলে, আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি - বর্তমানে সেরা যেসব অ্যাপস বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় এর মধ্যে অন্যতম টিকটক (Tiktok), হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp), ফেসবুক (Facebook), ইউটিউব (YouTube), ইনস্টাগ্রাম (instagram), টুইটার (Twitter), লিঙ্কডইন (LinkedIn), ক্যাপকাট (Capcut) এবং গুগল ম্যাপ (Google Map) সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এই সম্পর্কে আপনাদের আরো কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না।