শেখ রাসেল দিবস কবে পালিত হয়

বাংলাদেশ, একটি দ্বিধা ভরা দেশ, যেখানে ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, এবং স্বাধীনতার প্রেরণা একত্রে মেলানো হয়ে উঠে। এই দেশের ইতিহাসে কিছু নাম একে অপরকে নেই, এই মধ্যে প্রধান অংশ প্রতিষ্ঠানগুলি হলো শেখ মুজিবুর রহমান ও তার ছেলে শেখ রাসেল। বাংলাদেশে, শেখ রাসেল একটি মহান দিন যা প্রতি বছর ১৯ জুলাই পালিত হয়, এটি শেখ মুজিবুর রহমানের ছেলে শেখ রাসেলের জন্মদিন হিসেবে উদ্ধারিত হয়।
শেখ রাসেল দিবস কবে পালিত হয়
শেখ রাসেল, বাংলাদেশের জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ, নেতা এবং দার্শনিক ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে একটি অপার প্রভাব ফেলেছিলেন এবং তার মৃদু মন, শিক্ষাপ্রিয়তা, এবং প্রজন্মগণের প্রতি প্রেম এবং মর্যাদা স্তম্ভিত করে। তার মৃদু হাসির পেছনে সবসময় একটি গভীর চিন্তা ও দর্শন থাকতে সাহায্য করে। শেখ রাসেল দিবস বাংলাদেশে একটি মহান উল্লাস ও জনগণের একটি প্রতিরোধশীল চেতনার প্রতীক হিসেবে পালন করা হয়।

শেখ রাসেলের জন্ম ও শিক্ষা

শেখ রাসেল ১৯ জুলাই, ১৯৫৫ সালে বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলার তুঙ্গিপাড়া নামক একটি গাঁওয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে ছিলেন, যে যে সময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব করছিলেন। শেখ রাসেল ছিলেন একজন বিশেষ প্রকারে উদ্দীপক এবং তার পিতা থেকে প্রথম পাঠ শেখাচ্ছিলেন।
রাসেলের শিক্ষা জীবন প্রারম্ভ হলো ঢাকা মেডিকেল কলেজ স্কুলে। তারপর তিনি ঢাকা কলেজে ভর্তি হন, যেখান থেকে তিনি পাস করে প্রথম বিশেষ প্রকার হাসপাতাল হিসেবে জানা ঢাকা মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালে প্রথম বর্ষে প্রথম প্রথম বিশেষ প্রকার বিষয়ে ভর্তি হন। শেখ রাসেল খুব উৎসাহী ছিলেন শিক্ষার প্রতি এবং তিনি মেডিকেল স্কুলের পাশাপাশি জনগণের মধ্যে একটি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত হন।

রাসেলের রাজনীতির প্রবর্তন

রাসেলের রাজনীতির জগতে প্রবর্তন হলো তার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্ব। তিনি শিক্ষার পাশাপাশি রাজনীতির প্রতি একটি অত্যন্ত জজ্বানিময় আগ্রহ প্রকাশ করেন। রাসেল প্রথমবারে রাজনীতির প্রবর্তন করলেন ১৯৭৩ সালে, তখন তিনি ঢাকা শহর থেকে গ্রামে ফিরে এসেছিলেন। এই সময়টিতে, বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করেছিল এবং জনগণ নিজেদের দেশের উন্নতি করার পথে এগিয়ে আসতে চায়। রাসেল, তার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের পাশে দাঁড়ানোর প্রস্তাব দেন। এবং পিতার পথে চলার জন্য তিনি তার জীবন প্রদান করেন।

রাসেলের নেতৃত্ব এবং যাত্রা

রাসেল রাজনীতিতে প্রথম আগমন করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত হয়ে ১৯৭৬ সালে সদস্য হিসেবে যোগদান করেন। তারপর তিনি তার নেতৃত্বে নিজের প্রথম কর্মসূচি প্রকাশ করেন, যা বাংলাদেশের জনগণের উন্নতি করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। তার এই কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য ছিল দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থার উন্নতি করা এবং জনগণকে দারিদ্র্য থেকে বের করার জন্য দ্রুত কর্মসূচি গ্রহণ করা।

রাসেল নিজেকে প্রজন্মের মধ্যে একজন সচেতন নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠান করতে প্রবৃত্ত হন। তিনি দারিদ্র্য, অশিক্ষিততা, আবাসিক বিশেষভাবে নারী শিক্ষার মধ্যে বিশেষ জোর দিয়ে এগিয়ে আসার চেষ্টা করেন। তার পথে অনেক বিভিন্ন কঠোর প্রতিক্রিয়া ও বিপথতান্ত্রিক দ্বন্দ্বের সামনে আসা পড়ে। তবে, তার নিরপেক্ষ নেতৃত্ব, জনগণের প্রতি প্রেম এবং দৃঢ় নিশ্চয়ের সাহায্যে তিনি তার লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছিলেন।

রাসেলের লক্ষ্য এবং পরিশ্রম

রাসেলের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের জনগণের জন্য একটি নতুন দিক প্রদান করা। তিনি দারিদ্র্য, শিক্ষার অভাব, স্বাস্থ্যের সমস্যা, নারী শিক্ষা ইত্যাদির প্রতি বিশেষ মনোনিবেশ দেওয়ার জন্য প্রবৃত্ত ছিলেন। তিনি এই লক্ষ্যে পৌঁছাতে কোন সাময়িক দুর্ভিক্ষ বা অসুস্থতা দেখেননি। রাসেল নিজেকে জনগণের সাথে এক করে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দিতে দৃঢ় প্রতিবদ্ধ ছিলেন।

রাসেলের মৃদু হাসি এবং সমগ্র প্রজন্মের প্রেম

রাসেলের মৃদু হাসি এবং সমগ্র প্রজন্মের প্রেম বাংলাদেশে একটি বিশেষ স্থান পানে উপনিবেশ করেছিল। তার মাধ্যমে তিনি জনগণের মধ্যে একটি নিজের জানিয়ে দিচ্ছিলেন যা শেখ পরিবার জনগণের জন্য করতে পারে। রাসেলের দক্ষতা ও প্রজন্মের প্রতি তার ভালোবাসা একটি অপূরণীয় উদাহরণ ছিল। তিনি নিজেকে সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক প্রবৃত্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠান করতে পারেনি, তার মৃদু হাসি, সাহানুবুতি, ও জনগণের প্রতি প্রেমের প্রতি জনগণ সবসময় প্রবৃত্ত ছিল।

রাসেলের দ্বারা প্রদত্ত অবদান

রাসেল বাংলাদেশের জনগণের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে সচেতনতা উদ্বোধন করেছিলেন। তার নেতৃত্বে সঞ্চালনা করা গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ছিল 'গ্রামীণ শেখ রাসেল শিক্ষা চিকিৎসা প্রকল্প'। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশের গ্রামীণ অঞ্চলে শিক্ষা, চিকিৎসা, ও অন্যান্য মৌলিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করার লক্ষ্যে প্রচুর কাজ করা হয়। এই প্রকল্প প্রথমেই শেখ রাসেলের পক্ষ থেকে আবৃত্তি হয়েছিল, এবং এটি বাংলাদেশের গ্রামীণ জনগণের জন্য একটি বিশেষ সাফল্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

রাসেলের অসামাজিক মৃত্যু

শেখ রাসেলের জীবন অত্যন্ত ছাপ ছেড়ে দেওয়া হয়েছে তার শীর্ষক অসামাজিক মৃত্যু দ্বারা। এই মৃত্যু ১০ জুলাই, ১৯৭৫ সালে ঘটে। তিনি তখন একটি প্রাইভেট ওয়ার্ডে ভর্তি ছিলেন এবং সেখান থেকে তাকে লোড় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। রাতে তাকে একটি হামলায় মারা গিয়েছিল। তার প্রয়াসের প্রকৃতি নিয়ে বিশ্লেষণ সাধারণ জনগণকে না মিলেও অনেকেই এই ঘটনার প্রতি শঙ্কা এবং আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন।

রাসেলের পরিকল্পনা এবং আগ্রহ

রাসেল বাংলাদেশের জনগণের প্রতি তার প্রেম এবং আগ্রহ নিরপেক্ষ ছিল। তার লক্ষ্য ছিল দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থার উন্নতি করা, জনগণের জন্য শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য সেবা উন্নত করা, এবং বাংলাদেশকে একটি ভবিষ্যত দেওয়া ছিল যেখানে সবাই সমৃদ্ধ এবং শান্তিময় থাকতে পারে। তার দ্বারা প্রদত্ত অবদান এবং জনগণের জন্য তার প্রতি মহান প্রেম এখনও মনে আছে এবং বাংলাদেশের ইতিহাসে তার স্থান অপার থাকবে।

শেখ রাসেল দিবস - শেখ রাসেল দিবস কবে পালিত হয়

একটি অনুষ্ঠান যা আমাদের শ্রদ্ধা, প্রেম এবং প্রশংসার সাথে যাত্রা করছে, এটি নিজে বলছে - এই দিনটি একটি বাংলাদেশের শিরোনাম, একটি নতুন দিক, একটি নতুন সম্ভাবনা, একটি নতুন ভবিষ্যত। আমরা শেখ রাসেলের প্রেম এবং আগ্রহে ভরা আমাদের হৃদয় দিবসটি পালন করতে পারি, যাতে বাংলাদেশ একটি ভবিষ্যতে অন্যতম মহান রাষ্ট্র হিসেবে পরিণত হতে পারে।

লেখকের শেষ কথা - শেখ রাসেল দিবস কবে পালিত হয়

পরিশেষে বলতে গেলে শেখ রাসেল দিবস কবে পালিত হয় তা সম্পর্কে আমরা এখানে বিস্তারিত আলোচনা করেছি খুব ভালো মতো বুঝতে পেরেছেন শেখ রাসেল দিবস কবে পালিত হয় তা সম্পর্কে। আমাদের পোস্টটি অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন অথবা আপনার যদি কোন ধরনের প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url