এমপিও আবেদন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

প্রিয় পাঠক আপনাদের জন্য এই পোস্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তাই আপনারা মনোযোগ সহকারে পড়ার চেষ্টা করুন মনোযোগ সহকারে পড়তে আগে সূচিপত্রটি দেখে নিন তাহলে পোস্টটি পড়তে সুবিধা হবে। আপনার জন্য কোনটা ইম্পর্টেন্ট মনে হচ্ছে সেটা সূচিপত্র তে পেয়ে যাবেন এমপিও আবেদন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে সূচিপত্রটিতে গিয়ে আপনার যেটা পছন্দ সেটাতে ক্লিক করলে সেই জায়গায় নিয়ে যাবে আপনি খুব সুন্দর ভাবে সেটা পড়ে শেষ করতে পারবেন আশা করি বুঝতে পেরেছেন তাহলে চলুন সূচিপত্রটি দেখে নেওয়া যাক।এমপিও আবেদন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

ভূমিকা - এমপিও আবেদন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

বাংলাদেশে এমপিও (মানব সম্পদ উন্নতি) প্রোগ্রামে শিক্ষক নিবন্ধন আবেদন জমা দেওয়া হয় যাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠানোর জন্য যোগ্যতা প্রাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ করা হয়। এই আবেদনের সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিচে উল্লেখ করা হলো:

1. আবেদনকারীর ব্যক্তিগত তথ্য: নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, জন্ম তারিখ, জাতীয়তা, ধর্ম, লিঙ্গ, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, ইমেইল ঠিকানা ইত্যাদি ব্যক্তিগত তথ্য।

2. শিক্ষাগত যোগ্যতা: আবেদনকারীর প্রাপ্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা, পাস করা শ্রেণি, পাস করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম ও ঠিকানা, শেখানো বিষয় ইত্যাদি তথ্য প্রদান করতে হবে।

3. কর্মস্থলে অভিজ্ঞতা: পূর্বে কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতা, কাজের স্থান, চাকুরির সময়কাল ইত্যাদি বিষয়গুলি উল্লেখ করতে হবে।
4. আবেদনকারীর প্রযোজ্যতা: আবেদনকারী কেন্দ্রীয় প্রযোজ্যতা পূর্ণ করতে পারছে এবং কেন্দ্রীয় প্রযোজ্যতা পূর্ণ করতে পারতে হলে কি কি ডকুমেন্টস প্রদান করতে হবে তা সম্পর্কে তথ্য দেয়া হবে।

5. আবেদনকারীর স্বাস্থ্য অবস্থা: আবেদনকারীর স্বাস্থ্য অবস্থা সম্পর্কে জানাতে হবে।

6. ছবি এবং স্বাক্ষর: এমপিও আবেদনে সঠিক ছবি আপলোড করতে হবে এবং আবেদনকারীর স্বাক্ষর আবশ্যক।

7. আবেদনের তারিখ ও স্বাক্ষর: আবেদনকারী আবেদনটি জমা দিতে হলে সঠিক তারিখে আবেদন জমা দেয়ার পর স্বাক্ষর দিতে হবে।

এই সমস্ত তথ্য পূরণ করে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে এবং পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য সরকারী প্রতিষ্ঠানে আবেদনপত্র পরীক্ষা হওয়ার পর নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে।

এমপিও ফাইল দেখার নিয়ম

অনলাইন এমপিও শীট চেক করার নিয়মঃ
প্রথমে emis-এ online application-এ গিয়ে আপনার প্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি এবং পাসওয়াড দিয়ে প্রবেশ করুন।
তারপর new application-এ ক্লিক।
তারপর apply online-এ ক্লিক।
তারপর Application Type-এ NEW MPO সিলেক্ট।
তারপর load institute information-ক্লিক।
তারপর Teachers' information of institution-এ ক্লিক।
ব্যস.......
আপনার নাম এমপিও শীটে আবিষ্কার করুন!

এমপিও ফাইল পাঠানোর তারিখ

বেসরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষক কর্মচারীদের এমপিও ও এ সংক্রান্ত আবেদন আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানোর সময় ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

প্রতিমাসে ১০ জানুয়ারির মধ্যে আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে অধিদপ্তরে পাঠাতে হয়; কিন্তু জানুয়ারি মাসের এমপিও আবেদন নিষ্পত্তির সময় ১৩ জানুয়ারি দুপুর ২টা পর্যন্ত বাড়িয়েছে অধিদপ্তর।

রবিবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে বিষয়টি জানিয়ে আদেশ জারি করা হয়েছে। আদেশটি সব আঞ্চলিক কার্যালয়গুলোর পরিচালকদের চিঠি পাঠিয়েছে অধিদপ্তর।

আদেশে অধিদপ্তর বলছে, বেসরকারি স্কুল ও কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিও সংশ্লিষ্ট আবেদন নিষ্পত্তি করে আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে মাসের ১০ তারিখের মধ্যে অধিদপ্তরে পাঠানো হয়। জানুয়ারি মাসের এমপিওতে এসব আবেদন নিষ্পত্তির জন্য ১০ জানুয়ারির পরিবর্তে ১৩ জানুয়ারি দুপুর ২টা পর্যন্ত আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে পাঠানোর সময়সীমা নির্ধারণ করা হলো।
নতুন এমপিও আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা
নতুন এমপিও আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা নিচে দেওয়া হল:

০১) প্রতিষ্ঠান প্রধানের অগ্রায়ন পত্র।

০২) আবেদনকারীর পূরণকৃত তথ্য ফরম।

০৩) এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার মূল সনদ।

০৪) এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষার মূল সনদ।

০৫) স্নাতক (ডিগ্রী) বা সমমানের পরীক্ষার মূল সনদ।

০৬) স্নাতকোত্তর (মাস্টার্স) বা সমমানের পরীক্ষার মূল সনদ।

০৭) অন্যান্য শিক্ষাগত যোগ্যতা সংক্রান্ত সনদ।

০৮) বিএড বা ব্যাচেলর অফ এডুকেশন সনদ।

০৯) এনটিআরসিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার সনদ।

১০) ডিগ্রী বা স্নাতক পরীক্ষার মার্কশিট।
১১) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত নিয়োগপত্র।

১২) যোগদান পত্র।

১৩) ব্যাংক একাউন্ট স্লিপ ও ব্যাংক সার্টিফিকেট।

১৪) নিয়োগপ্রাপ্ত বিষয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের তালিকা।

১৫) লাইব্রেরি পার্টিকুলার্স (লাইব্রেরী সংক্রান্ত তথ্য)।

১৬) ল্যাবরেটরী পার্টিকুলার্স (ল্যাব্রেটরি বা বিজ্ঞানাগার সংক্রান্ত তথ্য)।

১৭) শিক্ষক-কর্মচারীদের তথ্য বিবরণী।

১৮)নিয়োগকৃত পদে পূর্বে কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারীদের পদত্যাগপত্র অথবা মৃত্যু সনদ অথবা অব্যাহতি পত্র।

১৯) পদত্যাগ/অবসরপ্রাপ্ত/অব্যাহতি প্রাপ্ত শিক্ষক-কর্মচারীর ব্যাংক নন-ড্রয়াল সার্টিফিকেট।

২০) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রাপ্ত সর্বশেষ স্বীকৃতির কপি।

২১) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সর্বশেষ কমিটি অনুমোদনের কপি।

২২) লোকেশন সার্টিফিকেট (যেখানে প্রযোজ্য)।

২৩) সভার অধিবেশন বা রেজুলেশন সমূহের কপি।

২৪) ই-রিকুইজিশন কপি এবং এনটিআরসিএ গণবিজ্ঞপ্তির কপি অথবা পত্রিকায় প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির কপি।

২৫) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রথম এমপিও কপি।

২৬) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শেষ এমপিও কপি।

২৭) নিয়োগ সংক্রান্ত সভার অধিবেশন বই বা রেজুলেশনের কপি সমূহ।

২৮) নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল/জাতীয় মেধা তালিকার কপি/এসএমএস এর কপি।

২৯) এনটিআরসিএ থেকে প্রাপ্ত রিকমেন্ডেশন লেটার।

৩০) বর্তমান কমিটির অনুমোদনের কপি।

৩১) সাবজেক্ট অ্যাপ্রুভাল অথবা বিভাগ খোলার অনুমতি কপি।

৩২) শ্রেণীভিত্তিক শিক্ষার্থীদের তালিকা।

৩৩) মহাপরিচালকের প্রতিনিধির মনোনয়নের কপি।

৩৪) অন্যান্য কাগজপত্র।

বিষয়/ইনডেক্স নম্বর/পদবী সংশোধনের আবেদন ফরম

স্বাগতম। আমি এই লেখা দিয়ে আপনাদের জানাতে চাই কিভাবে একজন কর্মচারী বা শিক্ষার্থী বিষয়/ইনডেক্স নম্বর/পদবী সংশোধনের আবেদন ফরম লিখতে পারে। এই ধরনের আবেদন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া, যা কোনো প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বা পদবী প্রাপ্ত করার জন্য প্রয়োজন হতে পারে। এই আবেদন ফরম প্রথম পর্যাপ্ত প্রতিষ্ঠানিক ধারণা প্রদান করে, যা নিশ্চিত করতে সাহায্য করতে পারে যাতে আপনি আপনার লক্ষ্য অর্জন করতে পারেন।

আবেদন পত্রের মৌলিক ধারণা:

আপনার আবেদন পত্র আপনার পেশাদার ও আত্ম-বিশ্বাসী চরিত্র ব্যক্ত করা উচিত। আপনার লক্ষ্য, উদ্দেশ্য এবং যোগ্যতা প্রকাশ করা উচিত, যাতে প্রতিষ্ঠান আপনার যোগ্যতা ও আগ্রহের প্রতি আকর্ষিত হতে পারে। আপনার আবেদন পত্রের ভাষা প্রশাসনিক, যথাযথ এবং সম্মানজনক হওয়া উচিত।

আবেদন পত্রের উপশিরোণাম এবং তারিখ:

আপনার আবেদন পত্রের উপশিরোণামে আপনার নাম, ঠিকানা, ইমেইল ঠিকানা, ফোন নম্বর এবং তারিখ লেখা উচিত। আপনি যদি প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ করতে চান, তবে নিয়োগের পদবীর উপর আবেদন জানাতে হবে।

আবেদন পত্রের প্রথম অনুক্রমণিকা:

আপনার পত্রের প্রথম অনুক্রমণিকায় আপনার উদ্দেশ্য লেখা উচিত। কেন আপনি পদবীতে আবেদন করছেন, কীভাবে আপনি প্রতিষ্ঠানে যোগ দিতে প্রস্তুত এবং আপনি কীভাবে প্রতিষ্ঠানটির উন্নতি করতে পারবেন, এই বিষয়গুলি ব্যক্ত করা উচিত।

আপনার যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা:

এই অংশে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, কাজের অভিজ্ঞতা এবং অন্যান্য যোগ্যতা উল্লেখ করা উচিত। আপনি যদি কোনো পূর্বে অনুভব থাকেন, তবে তা উল্লেখ করা উচিত যাতে প্রতিষ্ঠান আপনার যথাযথ মানের অভিজ্ঞতা বা শিক্ষাগত যোগ্যতা বুঝতে পারে।

আপনার আবেদন প্রস্তাবনা:

আপনার আবেদন পত্রে সমাপ্ত হওয়ার পরে একটি মন্তব্য দিয়ে আপনি যদি প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে নির্ধারিত হন, তবে আপনি কীভাবে প্রতিষ্ঠানের উন্নতি করতে সাহায্য করতে পারবেন এবং কেন আপনি প্রতিষ্ঠানে যোগ দিতে প্রস্তুত আছেন, এই ধরনের মন্তব্য করা উচিত।

এমপিও ফাইল রিজেক্ট হওয়ার কারণ

এমপিও ফাইল রিজেক্ট হওয়ার কারণগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে আপনাকে নিচের পোস্টগুলো ভালোভাবে করতে হবে তাহলে বুঝতে পারবেন এমপিও ফাইল রিজেক্ট হওয়ার কারণ সম্পর্কে। তাহলে চলুন নিচের অংশ থেকে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

বর্তমান অনলাইনে এমপিও আবেদন প্রক্রিয়ায় ৩৩টা বা তারও বেশি সংখ্যক কাগজ-পত্র স্ক্যান করে এটাচমেন্ট আকারে আপলোড করে দিতে হয়। কোনো একটা কাগজে যদি সামান্য ত্রুটিও ধরা পড়ে, তাহলে পুরো ফাইল রিজেক্ট হয়। মানে এমপিওভুক্তির আবেদনের ফাইলটাই বাতিল হয়ে যায়। আবার দুই মাস পরে নতুন করে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করতে হয়।

আমার প্রশ্ন হলো, ডিজিটাল প্রক্রিয়ায় কি কোনো এক বা একাধিক কাগজে সমস্যা থাকলে শুধুমাত্র সেই কাগজগুলোর ত্রুটি দূর করে রিপ্লেসমেন্ট করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব নয়? ৩৩টার মধ্যে যে কয়টা এটাচমেন্ট ফাইল সঠিক আছে তা আবারও কেন নতুনভাবে আপলোড করতে হবে? অনলাইন সিস্টেম তো ডিজিটাল ভার্চুয়াল সিস্টেম, এখানে তো এমন নয় যে একজন এমপিওভুক্তির আবেদনকারী পুরো ৩৩টা কাগজ নিয়ে সশরীরে কোনো অফিসে কোর্ট ফাইলের ভেতরে ৩৩টা কাগজ নিয়ে গিয়ে দিয়ে আসছে।

দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসার কাগজ-পত্র দেখে একটা দুইটা কাগজের সমস্যা নিরূপণ করলো, এরপর আবেদনকারী পুরো কোর্টফাইল সাথে করে নিয়ে গেলো তারপর সমস্যাযুক্ত কাগজ যথাযথ প্রক্রিয়ায় ঠিক করে আবার ৩৩ কাগজ সেই কোর্টফাইলে করে আবার সেই অফিসারের কাছে নিয়ে আসলো।

ডিজিটাল সিস্টেম আবিষ্কারই হয়েছে মানুষের কঠিন কাজকে সহজ করার জন্য। সহজ কাজকে কঠিন করার জন্য নয়। আমার কথা হলো, ধরুন একজন এমপিওভুক্তির আবেদনকারীর ৩৩টা কাগজের ভিতরে ২টা কাগজে সমস্যা আছে, অথবা ২টা কাগজ যথাযথ জায়গায় আপলোড করা হয়নি, অথবা ২টা কাগজ ভুলে বাদ পড়েছে।

সেক্ষেত্রে শুধুমাত্র ঐ দুটো কাগজ সঠিকভাবে দ্রুত সময়ে আপলোড করে দেওয়ার সুযোগ থাকা উচিৎ। আর বাকিগুলো পুনঃরায় আপলোড করে ডাবল পরিশ্রমের জায়গা রাখার প্রয়োজনীয়তা আছে বলে আমার মনে হয় না। কারণ ডিজিটাল সিস্টেমের পুরো সুবিধাগুলো বাংলাদেশ সরকারকে কাজে লাগাতে হবে। এমনভাবে ডিজিটাল সিস্টেমে কাজ করতে হবে যাতে কর্মঘণ্টার সাশ্রয় হয়, আর সাশ্রয় হওয়া কর্মঘণ্টা অন্য নতুন নতুন মূল্যবান সেবার ক্ষেত্রে কাজে লাগানো যায়।

অনলাইনে এমপিওভুক্তির আবেদন প্রক্রিয়ায় কয়েকটি স্তরে ফাইল অনুমোদন হয়ে তারপরে ইনডেক্স নম্বর প্রাপ্ত হয় এবং ইনডেক্স নম্বর প্রাপ্ত হওয়ার পরে আবেদনকারী শিক্ষক সরকারি বেতন ভাতা পেয়ে থাকেন। প্রথম পর্যায়ে অনলাইন আবেদন ফাইলটি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার অনুমোদন করেন তারপরে জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার অনুমোদন করেন এবং তারপরে বিভাগীয় পর্যায়ে উপ-পরিচালক ফাইলটি এপ্রুভ করে প্রোগ্রামারের কাছে হস্তান্তর করেন। কিন্তু এর কোনো স্তরে অনলাইন এমপিওভুক্তির আবেদনটি রিজেক্ট হলে আবারও প্রথম পর্যায় থেকে নতুন করে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করতে হয় এবং আগের আবেদনের দুমাস পরে নতুন আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়।
আমার প্রশ্ন হলো, উদাহরণস্বরূপ একটি অনলাইন আবেদন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এবং জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার কর্তৃক অনুমোদন পেয়ে বিভাগীয় উপ-পরিচালকের কাছ থেকে কোনো ভুল চিহ্নিত হয়ে রিজেক্ট হলো, সে আবেদনটির ভুল ত্রুটি যথাযথ প্রক্রিয়ায় শুদ্ধ করে নতুন করে সাবমিট করার পরে আবার কেনো উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এবং জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের অনুমোদন দরকার হবে? এতে করে কি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের সময়ের অপচয় হচ্ছে না?

এটার সমাধান এমন হতে পারতো, ধরুন একটি অনলাইন এমপিওর ফাইল উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এবং জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের কাছ থেকে অনুমোদন পাওয়ার পরে দেখা গেলো বিভাগীয় উপ-পরিচালকের কাছে কোনো সমস্যা ধরা পড়েছে। তখন শুধুমাত্র যে জায়গায় সমস্যা ধরা পরেছে, সেই ত্রুটিটুকু ঠিক করিয়ে সেখান থেকেই পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিৎ। যেখান থেকে একবার অনুমোদন হয়েছে সেখানে আবার অনুমোদন করানো কতটা যুক্তিযুক্ত তা আমার কাছে পুরোপুরি বোধগম্য নয়।

ডিজিটাল প্রক্রিয়ায় অনলাইনে যেহেতু বর্তমান এমপিওভুক্তির আবেদন পক্রিয়া চালু আছে, তাই বর্তমানে এই ডিজিটাল সিস্টেমকে কিভাবে আপগ্রেড করার মাধ্যমে একজন শিক্ষককে যোগদান করার প্রথম মাস থেকেই বেতনের টাকা হাতে তুলে দেওয়া যায়, এ ব্যাপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর সংশ্লিষ্ট সবাইকে অত্যন্ত আন্তরিক হওয়া উচিৎ।

একটা কথা আমাদের মনে রাখতে হবে, কোনো ডিজিটাল সিস্টেমেই চিরকাল একরকমভাবে কাজ করে না। ডিজিটাল সিস্টেম সবসময় আপগ্রেডেশন প্রক্রিয়ায় এগোয়। প্রতিটা সফটওয়্যার, প্রতিটা ওয়েবসাইট, প্রতিটা মোবাইল অ্যাপ নিয়মিত আপডেট করা হয়, কারণ পূর্বের থেকে আরো সহজ প্রক্রিয়ায় কাজ করার জন্য ডিজিটাল সিস্টেমে আপডেটের কেনো বিকল্প নেই। তাই, শিক্ষকদের বেতন প্রাপ্তির মতো একটা অতি গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি বিষয়কে দ্রুততার সাথে নির্ভুলভাবে করার জন্য উক্ত ডিজিটাল সিস্টেমের নিয়মিত আপডেট করা উচিৎ বলে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি।

এমপিওভুক্তির আবেদনে যে ৩৩টা কাগজ এটাচমেন্ট আকারে স্ক্যান করে আপলোড করে দিতে হয়, তার মধ্যে কয়টা কাগজ অতিগুরুত্বপূর্ণ তা বিবেচনা করা উচিৎ। আর কোন্ কোন্ কাগজ-পত্র বিয়োজন করা সম্ভব, তাও ভেবে দেখা উচিৎ।

৩৩টা কাগজের মধ্যে একটা কাগজ হলো কাগজে ছাপানো সংবাদপত্রে প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির স্ক্যান কপি। এখন প্রশ্ন হলো, বর্তমানে এনটিআরসিএ এর মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগের গণবিজ্ঞপ্তি কতজন আবেদনকারী কাগজের সংবাদপত্রের মাধ্যমে জেনে থাকে? খুব নগণ্য সংখ্যক হতে পারে অথবা কেউই না এমনও হতে পারে। কারণ বর্তমান ডিজিটাল বিপ্লবের যুগে আবেদনকারীর প্রায় সবাই স্মার্ট ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে অনলাইনে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পেয়ে থাকে এবং শুধুমাত্র অনলাইনেই আবেদন করে থাকে। যে ওয়েবসাইট থেকে শিক্ষকতা চাকরির আবেদন করে, সে ওয়েবসাইটেই গণবিজ্ঞপ্তি পাওয়া যায়। তাহলে ছাপানো পত্রিকার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির স্ক্যান কপি দেওয়া প্রয়োজন হয়। কেনো সেটা আমার মাথায় আসে না, অন্তত এই যুগে।

বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক মাননীয় উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বার বার বলেন পেপারলেস এবং ক্যাশলেস সোসাইটির বাস্তবায়ন করার কথা, কিন্তু এই ডিজিটাল যুগের চরম জয়জয়কারের সময়ও যদি একজন এমপিওভুক্তির আবেদনকারী প্রিন্টেড নিউজপেপার খুঁজে বের করে সেটা এটাচমেন্ট আকারে যুক্ত করে দেওয়া লাগে, তাহলে সেটা ডিজিটাল যুগের সাথে তাল মিলাতে সরকার যে পেপারলেস ও ক্যাশলেস সোসাইটি গড়ার দিকে জোড় দিচ্ছে, তার বিরুদ্ধচারণ বলেই আমার কাছে মনে হয়।

এক্ষেত্রে প্রিন্টেড নিউজপেপারে প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির স্ক্যান কপির পরিবর্তে অনলাইন নিউজপেপার অথবা ইপেপারের স্ক্রিনশর্ট অথবা সরকারি ওয়েসাইটে প্রকাশিত নিয়োগবিজ্ঞপ্তির লিংক অথবা ডাউনলোডকপি যুক্ত করে দেওয়া যেতে পারে বলে আমি মনে করি।

সরকার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে তারপর যথাযথ প্রক্রিয়ায় অনলাইনে আবেদন করে একজন শিক্ষকতা চাকরিপ্রার্থীর সমস্ত নিয়ম নীতি অনুসরণের মাধ্যমে চাকরি হয়েছে, এখানে আবার এমপিও আবেদনে প্রতিজনের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটা সংযুক্ত করা কতটা যৌক্তিক তা আবারও ভেবে দেখা উচিৎ। এ সংক্রান্ত যদি আইন থাকে, সে আইন সংশোধন করা যায় কিনা সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারক ও কর্তাব্যক্তিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

অনলাইনে এমপিও আবেদন ফরম পূরণ করার সময় যদি টাইপিং মিসটেক বা অন্য কোনো যুক্তিসংগত কারণে আবেদনকারীর নাম, পিতা-মাতার নাম, নিয়োগ-যোগদানের তারিখে সামান্যতম ভুলও হয় তাহলেও পুরো আবেদন রিজেক্ট হতে দেখা গেছে। একবার অনলাইন এমপিও আবেদন কোনো স্তর থেকে রিজেক্ট বা অনুমোদিত না হলে, আবার দুই মাস পরে ৩৩টা এটাচমেন্ট সহ পুনরায় আবেদন প্রক্রিয়ায় যায়।

এক্ষেত্রে আমার প্রশ্ন হলো, উদাহরণ স্বরূপ একজন আবেদনকারীর আবেদন ফরমে নিয়োগের তারিখ টাইপিং মিসটেকের কারণে ২৩-০৪-২০২২ এর স্থলে ২৪-০৫-২০২২ হয়ে গেছে কিন্তু এটাচমেন্ট আকারে সংযুক্ত অরিজিনাল নিয়োগপত্রের স্ক্যান কপিতে ২৩-০৫-২০২২ তারিখ ঠিকই আছে, সেক্ষেত্রে কি টাইপিং মিসটেকের কারণে আবেদন ফরমে ভুল হওয়া তারিখটি আলাদাভাবে সংশোধনের বা এডিট করার সুযোগ কি আবেদনকারীকে দেওয়া সম্ভব নয়, অন্তত ডিজিটাল সিস্টেমে? নতুবা অনুমোদনের ক্ষমতার কোনো স্তর থেকে এতটুকু ভুল সংশোধনের সুযোগ রাখা কি অসম্ভব ব্যাপার? অনলাইন এমপিওভুক্তির আবেদনের ওয়েবসাইটে সার্ভারের সমস্যার কারণে অনেক সময় প্রবেশ করা যায় না। এ কারণেও অনেক সময় তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে টাইপিং মিসটেকসহ এটাচমেন্ট আপলোডেও সামান্য ত্রুটি বিচ্যুতি হওয়াটা অস্বাভাবিক ব্যাপার নয়।

এতক্ষণ এসব বিষয়ে আলোচনার প্রধান কারণ যে কোনো মূল্যে একজন শিক্ষক যোগদান করার প্রথম মাসের ডিউটি শেষেই বেতন যাতে উত্তোলন করতে পারে, এমন প্রকৃয়া যে কোনো ভাবে চালু করা উচিৎ। কর্মক্ষেত্রে নিয়মিত কাজ করার পরে যদি ঠিকমত সময়ে বেতন না পাওয়া যায় তার দুর্ভোগ অনেক বেশি। এবং এর একটা সামাজিক ইফেক্টও আছে। একজন শিক্ষকের সাথে শত শত শিক্ষার্থীদের সম্পর্ক। কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগদান করার পর যখন শিক্ষার্থীরা দেখে যে, মাসের পর মাস নিয়মিত পাঠদান করানোর পরেও তাঁদের শিক্ষক বেতন পাচ্ছেন না, তাও আবার সরকার কর্তৃক নিয়োগকৃত চাকরিতে।

তখন শিক্ষার্থীদের কচি কচি মনে শিক্ষাকতা পেশা ও সরকারের বেতন দানের প্রক্রিয়ার প্রতি এক ধরনের নেতিবাচক ধারণা তৈরি হতে পারে। যোগদানের পর পর বেতন না হওয়ার ফলে একজন শিক্ষককের আত্মিয় স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী এমনটাও অনুমান করে বসে যে, "ওনার মনে হয় চাকরি নিয়ে কোনো সমস্যা আছে। তা না হলে সরকার বেতন দিচ্ছে না কোনো?" কারণ মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন দানের প্রক্রিয়ায় যে এত বেশি সময় লাগে, সে সম্পর্কে অনেক সাধারণ মানুষের ধারনা নাই। আর যোগদানের প্রথম মাস থেকেই বেতন না পাওয়ার ফলে চরম আর্থিক কষ্ট ও মানসিক চরম দুশ্চিন্তা তো আছেই। একজন নতুন যোগদানকৃত শিক্ষকের সাথে পরিবারের সদস্যরাও এমপিও জটিলতা নিয়ে মারাত্মক মানসিক দুশ্চিন্তায় দিন পার করে। তাই মানবিক ভাবে দেখলেও অনলাইনে এমপিওভুক্তির প্রক্রিয়া খুব দ্রুত সময়ে সম্পন্ন করা উচিৎ।

অনলাইন এমপিও আবেদন সহজীকরণ করার ব্যাপারে আমি যে সব আলোচনা করলাম এর থেকেও সহজ কোনো প্রক্রিয়া থাকাটা অস্বাভাবিক নয়। তাই শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর নীতিনির্ধারক ও উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের এমপিওভুক্তি প্রক্রিয়া সহজীকরণের লক্ষ্যে গবেষণা মূলক চিন্তা করতে হবে, দ্রুত সময়ে অর্থাৎ শিক্ষাকতা পেশায় যোগদানের প্রথম মাস শেষেই শিক্ষকদের হাতে বেতনের টাকা তুলে দেয়া যায়, এমন ব্যবস্থা অতিদ্রুত বাস্তবায়ন করার জন্য ডিজিটাল সিস্টেমে নতুন নতুন আইডিয়া কাজে লাগাতে হবে।

সমস্যা না থাকলে সমাধান আসে না। শুধু ডিজিটাল সিস্টেমই নয় যে কোনো কাজের সিস্টেমই যুগের সাথে আপডেট হয়, এমনকি শিক্ষা ব্যবস্থাও যুগের সাথে আপডেট হয়, এটাই স্বাভাবিক। নতুন প্রযুক্তিকে মানুষের মেনে নিতে হয়, নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের প্রথম দিতে নানা ধরণের প্রতিবন্ধকতা থাকে, আর নিয়মিত কাজের সিস্টেম আপগ্রেশনের মাধ্যমে তা সহজ হয়ে যায়।

সরকার কর্তৃক নিয়োগকৃত অন্যান্য পেশায় যদি যোগদানের প্রথম মাসের ডিউটি শেষেই বেতনের টাকা হাতে পাওয়া সম্ভব হয়, এমপিওভুক্ত শিক্ষকতা পেশায়ও তা সম্ভব হবে বলে আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি। একজন শিক্ষক যোগদানের মাসেই এমপিওভুক্ত হয়ে, ঐ মাসের বেতন পরবর্তী মাসের পহেলা তারিখের ভেতরে পাবে এমন ব্যবস্থা গ্রহণ করে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনবে, এমন আশাবাদ ব্যক্ত করছি।

শিক্ষক/কর্মচারী সম্পর্কিত তথ্য (বেসরকারি বিদ্যালয়)

বেসরকারি বিদ্যালয়ে শিক্ষা প্রদানে জড়িত সম্প্রীত জীবন। এই শিক্ষা প্রণালীর নিত্য অংশে অবস্থান নেওয়া দুটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি - শিক্ষক এবং কর্মচারী। তারা না মাত্র শিক্ষার আদর্শ হৃদয়, বরং প্রতিদিনের প্রশাসনিক কাজের অনুভূতি আনে বিদ্যালয়ে।
প্রতি শিক্ষক শিক্ষার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকে। তারা ছাত্র-ছাত্রীদের সঠিক পথে নির্দেশনা দেওয়ার জন্য সর্বদা প্রস্তুত। শিক্ষার প্রতিটি মূহুর্তে ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে থাকা তাদের মূল লক্ষ্য। ব্যবহার করা উপাদান গুলি তাদের শিক্ষার মান বৃদ্ধি করার জন্য সাহায্য করে থাকে। প্রতি শিক্ষকের উপর শিক্ষার প্রতি প্রশাসনিক ক্ষমতা এবং জ্ঞানের এক অদৃশ্য বৃদ্ধি অব্যাহত আছে।

আবার, বিদ্যালয়ের কর্মচারীরা বিদ্যালয়ের পরিস্থিতি বেহেন করার জন্য নিজেদের দায়িত্ব বৃদ্ধি করে থাকেন। তাদের প্রতিটি দিন শিক্ষকদের এবং ছাত্র-ছাত্রীদের চেষ্টা সফল হতে সাহায্য করতে তাদের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ প্রদান করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা প্রণালী প্রতি বছর পরীক্ষা নেয় যাতে শিক্ষা প্রদানের পরিস্থিতি এবং উন্নতি নিরীক্ষণ করা হতে পারে। যদিও বিদ্যালয়টি বেসরকারি, তবে শিক্ষা প্রদানের মান এবং মানদণ্ড উচ্চ হওয়া মৌল্যবান মানুষের পর্যাপ্ত সহায়তা প্রদান করে।

এই বেসরকারি বিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি দিন হচ্ছে একটি জাদুঘর। প্রশাসনিক দল প্রতিটি দিনের কাজ পালন করার জন্য নিরপেক্ষ হয়ে থাকে, যাতে শিক্ষকদের এবং ছাত্র-ছাত্রীদের চেষ্টা সফল হতে পারে। এই পরিস্থিতি এবং উন্নতির জাদুঘরে বিদ্যালয়টি সমাহিত হয়, যেটি শিক্ষা প্রদানে নতুন দিক দেয়।

বেসরকারি বিদ্যালয় নিজেকে একটি উচ্চ মানের শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে সাবার কয়েক হাজার শিক্ষার্থীকে পড়াচ্ছে। এই শিক্ষা প্রদানের সফলতা তাদের অপেক্ষিক দক্ষতা, শ্রম, এবং নিশ্চয়ই অদ্ভুত প্রশাসনিক দক্ষতা এবং সামাজিক মূল্যবান শিক্ষা দিয়ে প্রাপ্ত করেছে।

চিত্রঃ [বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মচারীরা]

এই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক এবং কর্মচারীরা একটি অসাধারণ যাত্রায় জীবন যাপন করছেন, এবং তাদের প্রশাসনিক দক্ষতা, শিক্ষার মান এবং সমাজে শিক্ষার প্রতি জাগরূকতা একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যত নিশ্চিত করছে। এই শিক্ষা প্রদানের জাদুঘর থেকে সমাজে উন্নতি এনে দিচ্ছে বেসরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং কর্মচারীরা।

লেখকের শেষ কথা

সবশেষে বলতে চাই যে এমপিও নিয়ে আপনারা এই পোষ্টের মাধ্যমে অনেক কিছুই বুঝতে পেরেছেন।এমপিও আবেদন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো কি কি জানুন এছাড়াও এমপিও নিয়ে অথবা অন্য কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদেরকে জানান আমরা সমাধান দেয়ার চেষ্টা করব এছাড়া আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখতে পারেন নতুন নতুন পোস্ট গুলো সম্পর্কে জানতে। পরবর্তীতে আমরা এমপিও নিয়ে আরো আলোচনা করব সে পর্যন্ত সাথেই থাকুন।
Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url