ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার
ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে প্রিয় পাঠকদের সামনে আজ নতুন একটা টপিক
নিয়ে হাজির হয়েছিল সেটা হচ্ছে ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে এটা
নিয়ে আপনাদের সামনে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করব তাই পোস্টটি না টেনে পড়ার চেষ্টা
করবেন এছাড়াও সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার আগে সূচিপত্রটি দেখে নিন তাহলে সম্পূর্ণ
জানতে পারবেন তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার
সম্পর্কে।
সূচিপত্রঃ ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার
ভূমিকা
ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে
শুরুতেই ভাইরাস জ্বরের লক্ষণও প্রতিকার নিয়ে কিছু কথা না বললেই নয় সারা দেশ
জুড়ে আমাদের ডেঙ্গুর প্রভাব বেড়ে চলেছে একই সঙ্গে আবহাওয়ার পরিবর্তন বা
বর্ষাকালে বৃষ্টিতে ভিজে জ্বর সর্দি চোখে লেগেই চলেছে কিছুদিনের মধ্যে এটা
সেরে গেলেও ভাইরাস জ্বরের আক্রান্ত হচ্ছে কমবেশি সবাই চিকিৎসকেরা বলেছেন জিবিএস
বা গিলান বারে সিমটমের দেখা মিলছে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ভাইরাস জ্বরের
লক্ষণও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত।
ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার
ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত বলতে গেলে আমাদের এখনকার সময়
বৃষ্টি ঠান্ডার জন্য এই ধরনের জ্বর সবাই হয়ে থাকছে এই জ্বরটা কিছুদিনের মধ্যে
সেরে গেলেও অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ আপনাকে খেতে থাকতে হবে ৩ দিন পর্যন্ত। বিভিন্ন
চিকিৎসকদের মতে এই রোগ থেকে মুক্তি
আরো পড়ুনঃ শরীর ফিট রাখার উপায় সম্পর্কে জানুন
পেতে সময় লাগলেও তা মরণ ব্যাধি নয় তবে ব্যক্তি বিশেষে তা আবার মারাত্মক আকার
ধারণ করতে পারে। এই ঝড়ে পড়লে শরীরে কোন শক্তি থাকে না তাই মলমূত্র ত্যাগ করতেও
সমস্যা হতে পারে এছাড়াও রক্তচাপ কমে যাওয়া শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা দেখা যেতে
পারে তাই এসব লক্ষণ দেখলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ভাইরাস জ্বর কত দিন থাকে
ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বলতে গেলে আপনাকে আগে জানতে হবে ভাইরাস
জ্বর কতদিন থাকে তা নিয়ে এখানে আজ বিস্তারিত আলোচনা করব। ভাইরাস জ্বর সাধারণত অন
এভারেজ ৭ থেকে ১৪ দিন স্থায়ী হতে পারে ঔষধ ও পুষ্টিকর খাবার খেলে এটা ভালো হয়ে
যায়
এই জ্বরে আক্রান্ত হওয়া রোগীদের নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার তেমন কিছুই নেই। এই জ্বরটা
হঠাৎ করেই হয়ে থাকে খুব সহজে একজন থেকে অন্য জনের কাছে ছড়িয়ে যায় পরিবারের
একজনের হলে আরেকজনের ও হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে এই জ্বর হলে শরীরের
তাপমাত্রা ১০২ থেকে ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত হতে পারে।
শিশুর ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ
শিশুর ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ সম্পর্কে আজ এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে শিশুদের
ভাইরাস জ্বর হলে সাধারণত সর্দি কাশি গলা মাথা ও শরীর ব্যথা অনেক সময় পাতলা
পায়খানা ও বমি হতে পারে নানা ধরনের ভাইরাসের কারণে এইসব জ্বর হতে পারে। সাধারণত
আমরা শিশুদের কপালে হাত দিলেই টের পাই।
আরো পড়ুনঃ শরীর সুস্থ রাখতে আমাদের দৈনিক কি কি করতে হবে
তাদের জ্বর আছে কিনা তবে জ্বর হয়েছে এটা নিশ্চিত হওয়ার জন্য থার্মোমিটার দিয়ে
মেপে দেখতে পারেন সাধারণত মুখ ও বগলের তাপমাত্রার মাপ বেশি হয় এছাড়াও কপালে
কালো কালো তাপমাত্রার মাপ বেশি হয় জ্বর মাপার জন্য বিভিন্ন রকম থার্মোমিটার
বাজারে প্রচলিত আছে ।
এর মধ্যে সবচেয়ে থার্মোমিটার এটি সহজেই পাওয়া যায় এবং দামে সস্তা এখন কিছু
ডিজিটাল থার্মোমিটার ও পাওয়া যাচ্ছে যাদের সহজে শরীরে তাপমাত্রা মাপা যায়
সাধারণত থার্মোমিটার জিব্বা বা বগলের নিচে রেখে তাপমাত্রা নির্ণয় করে থাকে তবে
শিশুদের মুখে থার্মোমিটার দেওয়া উচিত নয়। ভাইরাস জ্বর হলে আপনি যেসব সিমটম দেখে
বুঝতে হবে।
ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ সমূহ
ভাইরাস জ্বরের লক্ষণসমূহ অনেক ধরনের হতে পারে তার মধ্যে কিছু কারণ ও লক্ষণসমূহ
আমরা এখানে বিস্তারিত আলোচনা করব যে সম্পূর্ণ আলোচনা করা হলো চলুন দেখে নেওয়া
যাক
- হাঁচি কাশি নাক দিয়ে পানি পড়া
- চোখ লাল হয়ে যাওয়া
- হাতে-পায়ে ও সারা শরীরে প্রচন্ড ব্যথা অনুভব করা
- প্রচন্ড পরিমানে মাথা ব্যথা হওয়া
- খাবারে অরুচি হওয়া ও খাবারের স্বাদ না পাওয়া
- বমি বমি ভাব এবং বমি হওয়া
- শরীরের চামড়ায় বা ত্বকের রেস্ট দেখা যায়
- শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া
- শীত শীত অনুভূত হওয়া এবং ঘাম দিয়ে জ্বর আসা
- দ্রুত জ্বর কমানোর জন্য র কুসুম গরম পানিতে ভেজানো গামছা দিয়ে সারা শরীর মোচ করা
- মাথায় পানি দিতে হবে
- রোগীকে ফ্যানের বাতাসের নিচে রাখতে হবে
- ফলের রস শরবত খাবার স্যালাইন ইত্যাদি তরল জাতীয় খাবার খেতে দিতে হবে অন্যান্য খাবার স্বাভাবিক নিয়মেই চালাতে হবে
- সব জাতীয় ফলের রস যেমন কমলা লেবু আমরা জাম্বুরা ইত্যাদি খাওয়ানো ভালো
টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার
টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে এখানে আজ বিস্তারিত আলোচনা করব তাই পোস্টটি না টেনে
ধৈর্য সহকারে করার চেষ্টা করবেন সবার প্রথমে আমরা এখানে আলোচনা করব
টাইফয়েড
জ্বরের লক্ষণ টাইফয়েড জ্বর সেলমনিলা-টাইফিন নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমণে
হয়ে থাকে দূষিত খাবার ও পানির মধ্যে সাধারণত দেহে এই জীবাণু ছড়াতে সাহায্য করে
থাকে।
আরো পড়ুনঃ কি করলে আপনার ঘুম ভালো হবে জেনে নিন
এই টাইফয়েড জ্বর বাংলাদেশে খুবই কমন একটি রোগ টাইফয়েড জ্বর ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায়
লোক জনের টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত ঝুঁকি বেশি হয়ে থাকে। টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ
গুলি অনেকাংশেই আরো নরমাল জ্বরের মতোই হয়ে থাকে কিন্তু এর মধ্যে বেশ কিছু সিমটম
আছে যেগুলো একেবারে অবহেলা করা উচিত নয়
- প্রবল জ্বর তাপমাত্রা ১০২ থেকে ৪ ফারেনহাইটের মধ্যে ঘোরাফেরা করা।
- পেট ব্যাথা।
- পেট খারাপ।
- কাশি।
- ক্ষুধা না লাগা।
- কোষ্ঠকাঠিন্য।
প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা না করলে পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে পারে সে ক্ষেত্রে আরও
বেশি সমস্যা দেখা যায় সেগুলো হল
- মাসিক অবসাদ।
- মস্তিষ্কের বিভ্রান্তি বা বিভ্রম ।
- নাক দিয়ে রক্ত পড়া।
- মনোযোগে ঘাটতি।
- বুক ও তলপেটে লাল ফুসকুড়ি হওয়া।
টাইফয়েড জ্বরের পরীক্ষায় রিপোর্ট অনুযায়ী ৭ থেকে ১৪ দিনের জন্য এন্টিবায়োটিক
এর প্রয়োগ করতে হয় সাধারণত যে অ্যান্টিবায়োটিক গুলো ডাক্তার ব্যবহারের পরামর্শ
দেন সেগুলো হচ্ছে
- Ciprofloxacin বা Ofloxacin
- Chloramphenicol, Amoxicillin
- Co-trimoxazole
এই টাইফয়েড জ্বরের জন্য বেশ কিছু ভ্যাকসিন রয়েছে সেগুলো ডাক্তার মনে করলে
ভ্যাকসিনের ব্যাপারে পরামর্শ দিতে পারে ভ্যাকসিনগুলো যেমন হতে পারে
- Ty21a (ওরাল)
- ViCPS (ইঞ্জেকশন)
তাহলে এখন আসি টাইফয়েড জ্বর থেকে প্রতিকার পাওয়ার উপায় গুলো কি কি তা সম্পর্কে
বিস্তারিত
টাইফয়েড থেকে বাঁচার মূল মন্ত্রই হচ্ছে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা থাকা তাছাড়া কি কি
শোকের পরামর্শ অনুযায়ী টাইফয়েড জ্বরের জন্য নির্ধারিত টিকা ভ্যাকসিন নিলেই এই
রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
দুই ধরনের ভ্যাকসিন বাজারে পাওয়া যায় ইনজেকশন এবং মুখে খাওয়ার জন্য ভ্যাকসিন
নেয়ার জন্য অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে সব সময় ভ্যাকসিন ১০০% কার্যকর
হয় না। এছাড়া প্রতিরোধমূলক কিছু চিকিৎসা সম্পর্কে এখানে আলোচনা করা হবে সেগুলো
জেনে নিন নিচে।
- টয়লেট ব্যবহারের পর খাবার রান্না বা গরীবের ফোন করার আগে এবং খাওয়ার আগে অবশ্যই সাবান দিয়ে ভালোভাবে হাত ধুয়ে নিন।
- পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি বা পরিশোধিত পানি সংরক্ষণ করুন এবং পান করুন।
- রাস্তার ধারের কোন ধাবা দোকান থেকে পানি পান অথবা কোন খাবার খাওয়া থেকে দূরে থাক...
- শাক-সবজি ফলমূল এবং রান্নার বাসনপত্র সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
- খাবার ভালোভাবে রান্না অথবা সেদ্ধ করে খেতে হবে।
- টাইফয়েড জ্বরের স্বাস্থ্যসম্মত ও উপায় হচ্ছে দুধ গরম চা গরম কফি সঠিক মাত্রায় পান করা উচিত।
- এছাড়াও আপনি মাছ মাংস ভালোভাবে রান্না করে খেতে পারেন দীর্ঘ সময় ধরে কেটে রাখা সবজি অথবা সালাত খাবেন না।
ভাইরাস জ্বরের কারণ
এমন কোন মানুষ পৃথিবীতে নেই যাদের কখনো ভাইরাস জ্বর হয় নাই বা জ্বর হয় নাই এমন
মানুষ পাওয়া যাবে না খুঁজে অনেকেই আবার প্রতি বছরে জরে ভোগের আসলে জ্বর কোন রোগ
না এটি রোগের একটা সিম্পট মাত্র মানুষ যে কোন রোগের কারণেই ঝড়ে আক্রান্ত হতে
পারে তবে ঋতু পরিবর্তনের সময় ও দ্রুত আদ্রতা ব্যবহার কারণে অনেকের জ্বর হয়ে
থাকে।
আরো পড়ুনঃ যে পরামর্শগুলো আপনার জীবন বদলে দিতে পারে
অনেক সময় এইসব জ্বরের কারণে ও কোন ওষুধের প্রয়োজন হয় না এটিকে সাধারণত জ্বর
হলে রোগীকে মোটা কাপ পড়ে না ডেকে বরং খোলামেলা তে রাখতে হবে পাতলা চাদর অথবা
কাঁথা ব্যবহার করা যেতে পারে জ্বর হলে সাধারণত শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায় শরীর
দুর্বল হয়ে যায় এ কারণে রোগীকে প্রচুর পানিপ্রাপ্ত পুষ্টিকর খাবার খেতে
হবে।
102 ডিগ্রি মাত্রার বেশি জ্বর না পাওয়া গেলে রোগের সাধারণ ওষুধ
প্যারাসিটামল
খাওয়ার প্রয়োজন নেই সাধারণ জ্বরের একটি বড় কারণ হচ্ছে ভাইরাস ভাইরাস জনিত
জ্বরের জন্য সাধারণত টাইপ এ বি ওসি ভাইরাস স্কাই এ ভাইরাস আক্রমণের দুই থেকে সাত
দিনের মধ্যে জ্বর দেখা যায়। এর মধ্যে ভাইরাস জ্বরের বেশ কিছু কারণ আছে যেমন
- হঠাৎ জ্বর আসা ও সাত আট দিন ধরে চলতে থাকা।
- শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেড়ে যায় ১০২ থেকে ৪° ফারেনহাইট পর্যন্ত জ্বর হয়ে যায় জ্বরের সঙ্গে প্রচন্ড মাথা ব্যথা ও গা ব্যথা করা।
- বেশিরভাগ সময় জ্বরের সঙ্গে সর্দি কাশি থাকে।
- এই জ্বরের সঙ্গে পেটব্যথা বমি ডায়রিয়া দেখা যেতে পারে।
- গায়ে হাতে অথবা পায়ে অসহ্য ব্যথা হতে পারে।
- মুখের স্বাদ না থাকা বমি বমি ভাব হওয়া।
- গলায় প্রচুর ব্যথা হতে পারে যার কারণে খাবার খেতে অস্বস্তি লাগতে পারে।
- এই ধরনের অসুখ হলে বা জ্বর হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত।
ভাইরাস জ্বরের ঔষধ
ভাইরাস জ্বরের ঔষধ সম্পর্কে আজ বিস্তারিত আলোচনা করব ঝর্ণা কমলে সাধারণত খাবার
খেয়ে নিয়ে একটি
প্যারাসিটামল ট্যাবলেট
অথবা সিরাপ খাওয়া যেতে পারে তবে তা অবশ্যই খাওয়ার পর খাওয়ানো উচিত জ্বর খুব
বেশি হলে ১০২ ডিগ্রির উপরে হলে ডাই ক্লোফেন/ক্লোফেনাক সাপোজিটরি একটি এবং
শিশুদের এ পি এ সাপোজিটরি ১২৫ অথবা ২৫০ মিলিগ্রাম বয়স অনুযায়ী একটি পায়খানার
রাস্তা দিয়ে দিতে হবে। ভাইরাস জ্বর হলে এন্টিবায়োটিক খাওয়ানোর কোন দরকার নেই
তিন থেকে চার দিনের মধ্যে যদি এই জ্বর ভালো না হয় তাহলে নিকটস্থ কোন চিকিৎসকের
পরামর্শ নিতে পারেন।
এ সময়ের বেশি কার্যকরী উপায় হচ্ছে এই সময় ভাইরাস জ্বরের ঔষধ হিসেবে কাজ করে
সেটা হল এই জ্বরের সময় শরীরে তাপমাত্রা বেশি থাকে পানিতে ভেজানো তোয়ালে চিপে তা
সারা শরীরে মুছে দিতে পারেন এভাবে কয়েকবার করলে শরীরের তাপমাত্রা কমে আসবে সেই
সঙ্গে মাথায় পানিও দিতে পারেন।
ভাইরাস জ্বরের প্রতিকার
ভাইরাস জ্বরের প্রতিকার বলতে সিজনাল জরবা ভাইরাস জ্বরের শরীরের তাপমাত্রা একটু
বেশি থাকে তাই রোগীর শরীর গরম পানিতে ভেজানো তোয়ালে বা গামছা চিপে তা দিয়ে মুখে
দিতে হবে এভাবে কয়েকবার মুছে দিলে শরীরের তাপমাত্রা কমে আসবে কিছুক্ষণ পরপর
মাথায় পানি দিতে হবে জ্বর না কমলে সামান্য কিছু খেয়ে প্যারাসিটামল ট্যাবলেট বা
সিরাপ খাওয়া যেতে পারে
আরো পড়ুনঃ প্রতিদিন সাইকেল চালানোর উপকারিতা
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে অবশ্যই বিভিন্ন জ্ঞানীগুণীদের মতে এই সময়
ঝরে আক্রান্ত রোগী ইনফেকশনের সঙ্গে লড়াই করে তার সঙ্গে থাকে ঔষধ অনেক রোগী এই
সময়ে ডিহাইড্রেশনে ভোগে এছাড়াও নানা সমস্যা দেখা যায় তাই পুষ্টিকর খাবার খুবই
প্রয়োজন শরীরের জন্য। জ্বর কমাতে বা নিয়ন্ত্রণে আনতে কিছু খাবার দারুন কার্যকর
যেমন তরল খাবার দিতে হবে
কারণ জ্বরের সময় শরীর দ্রুত পানি শূন্য হয়ে যায় তাছাড়া তরল খাবার হজমে
সহায়তা করে থাকে তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখে এবং পানি শূন্যতা রোধে ভালো কাজ করে এ
সময় অন্যান্য সময়ের চেয়ে বেশি পানি পান করা উচিত এছাড়াও পানি ছাড়া আপনি তরল
খাবারের মধ্যে যেমন ফলের জুস বিশেষ করে ভিটামিন সি যুক্ত লেবু আনারস কমলা মালটার
মত টক জাতীয় ফলের জুস বেশি খেতে পারেন প্রতিদিন টক জাতীয় জুস খেলে শরীরের শক্তি
জোগাতে সাহায্য করে।
লেখকের শেষ কথা
ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে উপরোক্ত আলোচনায় বুঝতে পেরেছেন কিভাবে
এটা লক্ষণ বুঝতে পারবেন এবং প্রতিকার সমূহ এই ভাইরাস জ্বরের কারণে শরীর শুধু
অসুস্থ হয় না অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়ে তাই এটাকে খুব সহজ ভাবে না নিয়ে
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করুন তাহলেই আপনি তাড়াতাড়ি সুস্থ
হয়ে যাবেন এছাড়াও আরো পোস্ট পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি রেগুলার ভিজিট
করুন অথবা ফলো দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন।
প্রোটিন সম্পর্কে এতো সুন্দর করে গুছিয়ে বলার জন্য ধন্যবাদ। খুবই হেল্পফুল পোস্ট protein foods and vitamin can